সিলেটের সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ উপজেলার প্রতি অবহেলার বিষয়টি নতুন নয়। উপজেলা হিসেবে বরাদ্দ থেকে শুরু করে সরকারি প্রকল্পের পরিকল্পনা ও অনুমোদনে বরাবরই জকিগঞ্জের নাম থাকে পিছিয়ে। সিলেট জেলা শহর থেকে প্রায়
সিলেট অঞ্চলের সম্ভাবনাময় ‘আপার সুরমা-কুশিয়ারা প্রকল্প’টির সুফল পুরোপুরি ঘরে তোলা যাচ্ছে না। প্রকল্পের প্রায় ৭৫ ভাগ কাজ শেষ হলেও কুশিয়ারার পানি না পাওয়ায় এখনো জকিগঞ্জের গুরুত্বপূর্ণ ‘রহিমপুর পাম্প হাউস’টি চালু
সিলেট জেলা শহর থেকে প্রায় একশত কিলোমিটার দূরবর্তী উপজেলা হচ্ছে জকিগঞ্জ। এটি একটি সীমান্তবর্তী উপজেলা হওয়ায় যোগাযোগ ক্ষেত্রে এমনিতেই পিছিয়ে রয়েছে। এ উপজেলার ৫৩ কিলোমিটার জায়গা ভারত সীমান্তের সাথে মিশে
নিজ দেশের এক ইঞ্চি ভূমি রক্ষায় যেখানে যুদ্ধ করার কথা, ঠিক সেখানে কোন যুদ্ধ কিংবা সংঘাত ছাড়াই প্রতিবছর বাংলাদেশের শতশত একর ভূমি নীরবে নিয়ে যাচ্ছে ভারত। অথচ ভারতে চলে যাওয়া
সিলেটের সীমান্তবর্তী উপজেলা ‘জকিগঞ্জ’-এর নামে ২০১২ সালের ১১ জুন জেলা প্রশাসক, সিলেট-এর অনুমোদন/ডিক্লারেশন পেয়ে সাপ্তাহিক জকিগঞ্জ সংবাদ যাবতীয় প্রস্তুতি শেষে সে বছরের ২৫ আগস্ট আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। জকিগঞ্জের অগণিত
প্রযুক্তির উৎকর্ষে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। দেশের নানা ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। সরকারের নানা সেবা এখন ইন্টারনেটে পাওয়া যাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপায়ণের প্রথম শর্ত সর্বত্র ইন্টারনেট সংযোগ প্রতিষ্ঠা