1. admin@zakiganjsangbad.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জকিগঞ্জে জনকল্যাণে ১০ কোটি টাকার তহবিল নিয়ে ফাহিম আল ইসহাক চৌধুরী ট্রাস্টের যাত্রা শুরু জকিগঞ্জ শাহগলি বাজার মনিটরিংয়ে ১৫ হাজার ৫’শ টাকা জরিমানা জকিগঞ্জ-শেওলা ভাঙ্গা সড়কে চরম দুর্ভোগ জকিগঞ্জে নদী ভাঙনে হুমকির মুখে সুরানন্দপুর সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয় জকিগঞ্জে পুলিশের হাতে ১২০ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির টাকাসহ ১ জন গ্রেপ্তার জকিগঞ্জে কাজের ফাঁকে স্কুল পরিদর্শন করলেন ইউএনও: নিয়েছেন ক্লাসও! জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ইয়াবা ব্যবসায়ী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার জকিগঞ্জে বাজার মনিটরিংয়ে বিশ হাজার টাকা জরিমানা জকিগঞ্জে দিনব্যাপী সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিলেন জেলা প্রশাসক শের মাহবুব মুরাদ জকিগঞ্জে ছাত্র মজলিসের সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

জকিগঞ্জে মইলাইট বিল নিয়ে দুই পক্ষ মূখোমুখি

রহমত আলী হেলালী
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৬৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

প্রভাব যার, জলমহাল তার। যুগযুগ ধরে এইপ্রভাব খাটিয়ে ‘মইলাইট বিল’ জলমহালটি লুটেপুটে খাচ্ছিল একটি মহল। সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৯০ একরের বৃহৎ এ মইলাইট বিলটি প্রথম বারের মত ২০২১ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক নিজে উদ্যোগ নিয়ে মামলা মকদ্দমার জটিলতা নিরসন করে লিজ প্রদান করেন। তৎকালীন ইজারাদার সুর্যমূখী সমবায় সমিতির রঞ্জিত বিশ্বাস নানা প্রতিকুলতার সহ্য করে প্রশাসনের সহায়তায় মৎস্য আহরণ করেন।

এ বছর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ইসলামপুর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি ছয় বছরের জন্য বছরে ১৫ লক্ষ ৭ হাজার ৫০০ টাকায় লিজ গ্রহণ করে। ইজারাদের মাছ চাষ ও আহরণে বাঁধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিলের ইজারাদার ইসলামপুর মৎসজীবি সমবায় সমিতির সভাপতি আবুল কালাম। এ ব্যাপারে তিনি বাদী হয়ে জকিগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগও করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, একটি প্রভাবশালী পক্ষ বিলটিতে তাদের জমি রয়েছে দাবী করে মাছ আহরণে বাঁধা দিয়ে আসছে এবং নানাভাবে হুমকি ধামকিও প্রদর্শণ ও টাকাদাবী করে আসছে।
তিনি আরোও বলেন, ইজারা গ্রহণের পর হইতে একটি পক্ষ জলমহালে নিজেদের জায়গা দাবী করে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলে হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ প্রদান করেন। পরবর্তীতে সুপ্রীম কোর্ট উক্ত আদেশের কার্যকরিতা স্থগিত করেন। এর পরও এই প্রভাবশালীমহল নানাভাবে মৎস আহরণে বাঁধা দিয়ে আসছে।
অপরদিকে, জকিগঞ্জ উপজেলার ১নং বারহাল ইউনিয়নের শতাধিক লোক উক্ত মইলাট বিলে তাদের জমি রয়েছে বলে দাবী করেন। তারা সরকারি ভূমি চিহ্নিত না করে লিজ প্রদান করা অবৈধ বলেও দাবী করেন। এছাড়া বিল সেচে মাছ ধরতে গিয়ে তাদের কৃষি কাজে ব্যঘাত ঘটছে এবং লক্ষ লক্ষ টাকার ক্ষতি হচ্ছে বলে তারা দাবী করছেন।
এ ব্যাপারে ১নং বারহাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী বলেন, মইলাইট বিলে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি রয়েছে। এগুলো চিহ্নিত করে মইলাইট বিলের জায়গা পৃথক করা প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে জকিগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফসানা তাসনিম মিতু বলেন, মইলাইট বিল জলমহালে কোন ব্যক্তিমালিকানা জায়গা নেই। এখানে কোন অনিয়ম সহ্য করা হবে না।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
জকিগঞ্জ সংবাদ-এর প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না
প্রতিষ্ঠাতা: রহমত আলী হেলালী কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট